আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে ভারতের আহমেদাবাদে। এতে এক হৃদয়বিদারক মৃত্যুমিছিলের দৃশ্য দেখেছে পুরো বিশ্ব। ভারতের ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমান বিপর্যয়। বিমানটিতে ২৩২ জন সাধারণ যাত্রী এবং ১০ জন ক্রু ছিলেন। তবে ভাগ্যক্রমে একজন যাত্রী ছাড়া সবাই নিহত হয়েছেন।
ওই বিমানে ১০ জন কেবিন ক্রুর মধ্যে মুম্বাইয়ের বাদলপুরের বাসিন্দা দীপক পাঠকও ছিলেন। গত ১১ বছর ধরে এয়ার ইন্ডিয়ায় কেবিন ক্রু হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
বৃহস্পতিবার বিকালে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি আহমেদাবাদে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে তিনি শেষবারের মতো মায়ের সঙ্গে কথা বলেন এবং ‘গুড মর্নিং’ বলেন—এই তথ্য জানিয়েছেন তারই বোন। এরপরে আর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি দীপকের।
এদিকে বিমান দুর্ঘটনার খবর আসার পর পরিবারের সদস্যরা দীপকের কোনো খোঁজ পাননি।
পরিবারের একজন সদস্য জানান, দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তারা দীপকের ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেন কিন্তু কেউ ফোন ধরনেনি।
প্রসঙ্গত, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারটি আহমেদাবাদের সরদার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বাইরে শহরের সিভিল হাসপাতাল ও বিএজে মেডিকেল কলেজের পাশে বিধ্বস্ত হয়।
মুক্তির প্রত্যাশা মিডিয়া ,কপিরাইট © মুক্তির প্রত্যাশা - সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Leave a Reply