1. nahid489274@gamil.com : Nahid Hasan : Nahid Hasan
  2. admin@muktirprottasha.com : news_admin :
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে......
শিরোনাম :
বগুড়ায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি সহ গণহত্যাকারী ১৪ দল নিষিদ্ধের দাবীতে আপ বাংলাদেশের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত শাজাহানপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের শিক্ষা বৈঠক অনুষ্ঠিত ভোটাররা চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী ও সন্ত্রাসীদের পছন্দ করে না: গোলাম রব্বানী আপ বাংলাদেশ বগুড়া জেলা আহ্বায়ক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত আপ বাংলাদেশ বগুড়া জেলার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা অবহেলায় ধ্বংসের পথে মুসলিম স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন খেরুয়া মসজিদ ঢাকায় জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে বগুড়া থেকে যাচ্ছেন ২০ হাজার নেতাকর্মী শাজাহানপুরে বামুনিয়া দারুল উলুম দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষা উন্নয়ন বিষয়ক পরামর্শ সভা শাজাহানপুর পুলিশের সহযোগিতায় চোখের জলে ভেসে যাওয়া মুরাদের মুখে হাঁসি ফুটলো অবশেষে রংপুরে দীর্ঘ দেড় দশক পর জামায়াতের বিভাগীয় মহাসমাবেশ, স্লোগান রাজনৈতিক সংস্কারের

শাজাহানপুর পুলিশের সহযোগিতায় চোখের জলে ভেসে যাওয়া মুরাদের মুখে হাঁসি ফুটলো অবশেষে

  • প্রকাশিত : শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫
  • ১৭৩ বার শেয়ার হয়েছে

 

মাইন উদ্দিন 

স্টাফ রিপোর্টার 

গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার ছোট্ট মুরাদ। বয়স মাত্র ৯ বছর। অজানা কারণে হারিয়ে গিয়েছিল বাবা-মার মায়ার ঘর থেকে। চারপাশ অচেনা, অজানা। আর তাই বগুড়া শহরের ব্যস্ত চারমাথা এলাকায় একা একা দাঁড়িয়ে মুরাদ তখন শুধু কান্নায় ভেঙে পড়েছে।

এই হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সাক্ষী হন স্থানীয় যুবক মোঃ শাহাদাত হোসেন, যিনি শাজাহানপুরের সিপি কোম্পানিতে চাকরি করেন। মুরাদের চোখের জল আর ভীত কণ্ঠে কিছুই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল না। খোঁজ-খবর নিয়ে কোনো সুরাহা করতে না পেরে মানবিক দায়িত্ববোধ থেকে তিনি শিশুটিকে সাথে নিয়েই ছুটে যান শাজাহানপুর থানায়।

থানায় নিয়ে আসার পর পুলিশ সদস্যরা পুরো বিষয়টি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণ করেন। শিশুটির পরিচয় আর ঠিকানা জানতে রাতদিন এক করে দেন কর্মকর্তারা। বহু চেষ্টা আর অনুসন্ধানের পর জানা যায়, শিশুটির নাম মুরাদ, বাড়ি গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামে। পিতার নাম লাভলু মিয়া।

শাজাহানপুর থানার পুলিশ সদস্য ও স্থানীয়দের নিঃস্বার্থ প্রচেষ্টায় শিশুটি অবশেষে ফিরে পায় তার হারানো ঠিকানা। মায়ের কোলে অক্ষত ফিরে আসে নয় বছরের ছোট্ট মুরাদ। সন্তানের মুখের হাঁসি আর চোখের অশ্রু দেখে বাবা-মার ম্লান মুখে তখন যেন ফের সূর্যের আলো।

শিশু মুরাদের ঘরে ফেরা প্রমাণ করে—একটু মানবিকতা, কিছুটা সহমর্মিতা আর একটুখানি আন্তরিকতাই পারে অসহায় মুখে হাঁসি ফোটাতে। শাহজাহানপুর থানা পুলিশের এই মানবিক দৃষ্টান্ত তাই মানুষের মনে নতুন আস্থার আলো ছড়িয়ে দিল।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

মুক্তির প্রত্যাশা মিডিয়া ,কপিরাইট © মুক্তির প্রত্যাশা - সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি